এক ভদ্রলোক প্রায়ই তার স্ত্রীকে অপমানজনক কথা বলেন। স্ত্রী প্রতিবার এসব শুনে কাঁদতে কাঁদতে বাথরুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন।তারপর কিছু সময় বাদে হাসতে হাসতে বেরিয়ে আসেন।
ভদ্রলোক স্ত্রীর হাসির পেছেনের রহস্য বুঝতে পারেন না। পরের বার আরো বেশী করে অপমান করেন। কিন্তু স্ত্রীর আচরনে কোনো পার্থক্য দেখতে পান না। স্ত্রী সেই কাঁদতে কাঁদতে বাথরুমে যান আবার কিছুক্ষন পরে হাসতে হাসতে বেরিয়ে আসেন। ভদ্রলোক হাসির কারন জিজ্ঞেস করেও কোনো উত্তর পান না।
বহুবছর পর, ভদ্রলোক যখন মৃত্যুশয্যায় তখন তিনি আবার এই হাসির কারন জানতে চাইলেন।এই একটি ব্যাপার তার কাছে এতদিন ধরে রহস্যময় থেকে গেছে।
স্ত্রী হাসতে হাসতে বললেন, তোমার অপমানের শোধ নিতাম বাথরুমে ঢুকে। আর শোধ নেওয়া হয়ে গেলে, আমার দুঃখ চলে যেত।
ভদ্রলোক জানতে চাইলেন, সেটি কিভাবে!
স্ত্রী বললেন, তোমার টুথব্রাশটা দিয়ে কমোড ঘসে দিতাম।আর হাসতাম এই ভেবে যে কাল সকালে তুমি ওটি দিয়েই দাঁত ব্রাশ করবে!
ভদ্রলোক স্ত্রীর হাসির পেছেনের রহস্য বুঝতে পারেন না। পরের বার আরো বেশী করে অপমান করেন। কিন্তু স্ত্রীর আচরনে কোনো পার্থক্য দেখতে পান না। স্ত্রী সেই কাঁদতে কাঁদতে বাথরুমে যান আবার কিছুক্ষন পরে হাসতে হাসতে বেরিয়ে আসেন। ভদ্রলোক হাসির কারন জিজ্ঞেস করেও কোনো উত্তর পান না।
বহুবছর পর, ভদ্রলোক যখন মৃত্যুশয্যায় তখন তিনি আবার এই হাসির কারন জানতে চাইলেন।এই একটি ব্যাপার তার কাছে এতদিন ধরে রহস্যময় থেকে গেছে।
স্ত্রী হাসতে হাসতে বললেন, তোমার অপমানের শোধ নিতাম বাথরুমে ঢুকে। আর শোধ নেওয়া হয়ে গেলে, আমার দুঃখ চলে যেত।
ভদ্রলোক জানতে চাইলেন, সেটি কিভাবে!
স্ত্রী বললেন, তোমার টুথব্রাশটা দিয়ে কমোড ঘসে দিতাম।আর হাসতাম এই ভেবে যে কাল সকালে তুমি ওটি দিয়েই দাঁত ব্রাশ করবে!
No comments:
Post a Comment